কুয়াকাটায় সমুদ্রের জীববৈচিত্র্য সংরক্ষণে অংশিজন পরামর্শ কর্মশালা অনুষ্ঠিত
কলাপাড়া(পটুয়াখালী)প্রতিনিধি : কুয়াকাটায় ভৌতিক মৎস্য অবতরণ এবং অবৈধ, অনিয়ন্ত্রিত ও অপ্রদর্শিত মৎস্য আহরণ হ্রাস করতে জীববৈচিত্র্য সংরক্ষণের ওপর অংশিজন পরামর্শ কর্মশালা অনুষ্ঠিত হয়েছে। শনিবার ২৫ নভেম্বর কুয়াকাটার আবাসিক হোটেল প্রিন্সের হলরুমে দিনব্যাপী এ কর্মশালার আয়োজন করে এনহ্যান্সড কোস্টাল ফিশারিজ ইন বাংলাদেশ (ইকোফিস-২)। কর্মশালায় মৎস্যজীবী, মৎস্যজীবী সংগঠনের সদস্য, এলএফসিসি সদস্য, মৎস্য অধিদপ্তর, গবেষক, ব্যবস্থাপক, পরামর্শক, শিক্ষাবিদ ও স্থানীয় সংশ্লিষ্ট অর্ধশতাধিক অংশিজন অংশগ্রহণ করেন।
বাংলাদেশে অবৈধ অনিয়ন্ত্রিত এবং অপ্রদর্শিত মৎস্য আহরণ মোকাবেলার সুযোগ, বাঁধা ও করণীয় সম্পর্কে পরামর্শ দেন ওয়ার্ল্ডফিস, ইকোফিশ-২ প্রকল্পের সাইনটিস্ট ড. মো. শরীফ উদ্দিন, কর্মশালার মূল প্রবন্ধ উপস্থাপন এবং বাংলাদেশে ঘোস্ট ফিশিংয়ের বর্তমান অবস্থার কারণ, প্রভাব ও প্রতিকার সম্পর্কে আলোচনা করেন পটুয়াখালী বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রফেসর ড. সাজেদুল হক। বিষয়টি সম্পর্কে বিস্তারিত আলোচনা করেন, ওয়ার্ল্ডফিস, ইকোফিশ-২ প্রকল্পের চিফ অফ পার্টি ড. মো. মোকাররম হোসাইন, ওয়ার্ল্ডফিস, ইকোফিশ-২ প্রকল্পের বৈজ্ঞানিক ড. মো জলিলুর রহমান, ওয়ার্ল্ডফিস, ইকোফিশ-২ প্রকল্পের কনসালটেন্ট ড. এনামুল হক, বাংলাদেশ মৎস্য গবেষণা ইনস্টিটিউটের বৈজ্ঞানিক কর্মকর্তা ড. মো. আশরাফুল হক, পটুয়াখালী জেলা মৎস্য কর্মকর্তা মো. কামরুল ইসলাম, কলাপাড়া উপজেলা মৎস্য কর্মকর্তা অপু সাহা।
এসময় আরো উপস্থিত ছিলেন, কুয়াকাটা ট্যুরিস্ট পুলিশ, নৌ-পুলিশ, কোস্টগার্ড সদস্যরা। কর্মশালাটি পরিচালনা করেন, ওয়ার্ল্ডফিস, ইকোফিশ-২ প্রকল্পের সহযোগি গবেষক সাগরিকা স্মৃতি।