নীলফামারীতে জমির দলিল সংশোধনে চাচার তালবাহানা-লিগ্যাল নোটিশ পাঠালেন ভাতিজা
মোঃসাগর আলী , নীলফামারী প্রতিনিধিঃ
নীলফামারীতে জমির দলিল সংশোধনে চাচার তালবাহানার কারণে বাধ্য হয়ে চাচাকে লিগ্যাল নোটিশ পাঠিয়েছে ভাতিজা। জেলা শহরের হাজী মহসিন সড়কের নিকটস্থ বাসিন্দা চাচা এ.কে.এম আমিনুল হককে লিগ্যাল নোটিশ পাঠান তার ভাতিজা সদর উপজেলার ইটাখোলা দরবেশপাড়ার বাসিন্দা মো. ফরহাদ নওরোজ নাহিন। নীলফামারী জেলা জজ কোর্টের আইনজীবী মোঃ গোলাম মোস্তফা (সজীব) স্বাক্ষরিত লিগ্যাল নোটিশটি নিচে হুবুহু তুলে ধরা হলোঃ
“জনাব,এতদ্বারা আমার উপরোক্ত মোয়াক্কেল কর্তৃক ক্ষমতাপ্রাপ্ত হইয়া আপনাকে এই মর্মে জ্ঞাত করাইতেছি যে আপনি নোটিশ প্রাপক সি.আর- ২৩১/২০২১ নং মোকদ্দমার ১নং আসামী ছিলেন এবং ২নং আসামী বিলকিস আরা বেগম আপনার স্ত্রী। ৩নং আসামী দলিল লেখক আব্দুল্লাহ ও ৪নং আসামী মোঃ শামীম হোসেন। উক্ত সি.আর- ২৩১/২০২১ নং মোকদ্দমার বিষয়ে বাদী ও আসামীপক্ষ শর্ত সাপেক্ষে আদালতে আপোষনামা দাখিল পূর্বক মোকদ্দমা আপোষে নিস্পত্তি করিয়া লন। উল্লেখ্য যে, গত ১৯/১২/২০২১ ইং তারিখে আমার মোয়াক্কেল ও আপনি নোটিশ প্রাপক ১নং আসামী হিসাবে বিজ্ঞ অতিরিক্ত চীফ জুডিসিয়াল ম্যাজিষ্ট্রেট আমলী আদালত সদর নীলফামারী দাখিলীয় আপোষনামায় স্বাক্ষর করেন। উক্ত আপোষনামার ৩নং কলামে স্পষ্ট উল্লেখ রহিয়াছে ১৮৭১ নং বন্টননামা দলিলের ভুল ত্রুটি সহ পক্ষ ঠিক এর বিষয়টি আপনি নোটিশ প্রাপক আজিজুল হকের ওয়ারীশগণের সহিত ০৬ মাসের মধ্যে নতুন করিয়া বন্টননামা দলিল সম্পাদন করিয়া লইবেন কিন্তু আমার মোয়াক্কেল আপনি নোটিশ প্রাপক আপনাকে একাধীকবার মৌখিক ভাবে এবং লোকমারফত উল্লেখিত ১৮৭১ নং দলিলের সংশোধনের বিষয়ে বলিলে আপনি নানা অজুহাতে কালক্ষেপন করিয়া আসিতেছেন। ইতিমধ্যে বিজ্ঞ আদালতের দাখিলীয় আপনি নোটিশ প্রাপক আপনার স্বাক্ষরীত বাদীর সহিত আপোষনামার ৩নং কলামের উল্লেখিত সময়সীমা ০৬ মাস আতিবাহিত হইয়া গিয়াছে। সেকারনে আমার মোয়াক্কেল বাধ্য হইয়া অত্র লিগ্যাল নোটিশ দ্বারা আপনাকে জ্ঞাত করাইতেছে যে, আজিজুল হকের সকল ওয়ারীশগণ পবিত্র ঈদ-উল-আযহায় নীলফামারীতে অবস্থান করিবেন। উক্ত সময়ে ঈদ পরবর্তীতে আপনাদের উভয়ের সুবিধাজনক সরকারী কার্য দিবসে উল্লেখিত ১৮৭১ নং বন্টননামা দলিলের ভুল ত্রুটি সহ পক্ষ ঠিক এর বিষয়টি নতুন করিয়া রেজিষ্ট্রি বন্টননামা দলিল সম্পাদন করিয়া লইবেন। অন্যথায় ঈদ পরবর্তী ১৫ কার্য দিবস অতিবাহিত হইয়া গেলে আমার মোয়াক্কেল সি.আর ২৩১/২০২১ নং মোকদ্দমার গত ১৯/১২/২০২১ ইং তারিখের বিজ্ঞ অতিরিক্ত চীফ জুডিসিয়াল ম্যাজিষ্ট্রেট আদালত সদর আদালত নীলফামারীতে দাখিলীয় ও আপনি নোটিশ প্রাপক আপনার স্বাক্ষরীত আপোষনামার সার্টিফাইড কপি উত্তোলন করিয়াছেন। তাহা দিয়া আমার মোয়াক্কেল আপনার বিরুদ্ধে যথাযথ আদালতে আইনগত ব্যবস্থা গ্রহনের জন্য মন স্থির করিয়াছেন। অত্র লিগ্যাল নোটিশের অনুলিপি সি.আর- ২৩১/২০২১ মোকদ্দমার ২নং আসামী বিলকিছ আরা বেগম, ৩নং আসামী আব্দুল্লাহ, ৪নং আসামী মোঃ শামীম হোসেন বরাবর জ্ঞাত করনের নিমিত্তে প্রেরন করা হইল। ইহা আপনার সদয় অবগতির জন্য প্রেরন করা হইল। পরবর্তী যেকোন ধরনের আইনগত ব্যবস্থা গ্রহনের জন্য ইহার এক কপি আমার সেরেস্তায় সংরক্ষিত রহিল ।”
লিগ্যাল নোটিশের বিষয়ে চাচা এ.কে.এম আমিনুল হক বলেন,‘জমির দলিলে কোনো ভুল থাকলে সেটি সংশোধন করে দেবো।
নীলফামারীতে জমির দলিল সংশোধনে চাচার তালবাহানার কারণে বাধ্য হয়ে চাচাকে লিগ্যাল নোটিশ পাঠিয়েছে ভাতিজা। জেলা শহরের হাজী মহসিন সড়কের নিকটস্থ বাসিন্দা চাচা এ.কে.এম আমিনুল হককে লিগ্যাল নোটিশ পাঠান তার ভাতিজা সদর উপজেলার ইটাখোলা দরবেশপাড়ার বাসিন্দা মো. ফরহাদ নওরোজ নাহিন। নীলফামারী জেলা জজ কোর্টের আইনজীবী মোঃ গোলাম মোস্তফা (সজীব) স্বাক্ষরিত লিগ্যাল নোটিশটি নিচে হুবুহু তুলে ধরা হলোঃ
“জনাব,এতদ্বারা আমার উপরোক্ত মোয়াক্কেল কর্তৃক ক্ষমতাপ্রাপ্ত হইয়া আপনাকে এই মর্মে জ্ঞাত করাইতেছি যে আপনি নোটিশ প্রাপক সি.আর- ২৩১/২০২১ নং মোকদ্দমার ১নং আসামী ছিলেন এবং ২নং আসামী বিলকিস আরা বেগম আপনার স্ত্রী। ৩নং আসামী দলিল লেখক আব্দুল্লাহ ও ৪নং আসামী মোঃ শামীম হোসেন। উক্ত সি.আর- ২৩১/২০২১ নং মোকদ্দমার বিষয়ে বাদী ও আসামীপক্ষ শর্ত সাপেক্ষে আদালতে আপোষনামা দাখিল পূর্বক মোকদ্দমা আপোষে নিস্পত্তি করিয়া লন। উল্লেখ্য যে, গত ১৯/১২/২০২১ ইং তারিখে আমার মোয়াক্কেল ও আপনি নোটিশ প্রাপক ১নং আসামী হিসাবে বিজ্ঞ অতিরিক্ত চীফ জুডিসিয়াল ম্যাজিষ্ট্রেট আমলী আদালত সদর নীলফামারী দাখিলীয় আপোষনামায় স্বাক্ষর করেন। উক্ত আপোষনামার ৩নং কলামে স্পষ্ট উল্লেখ রহিয়াছে ১৮৭১ নং বন্টননামা দলিলের ভুল ত্রুটি সহ পক্ষ ঠিক এর বিষয়টি আপনি নোটিশ প্রাপক আজিজুল হকের ওয়ারীশগণের সহিত ০৬ মাসের মধ্যে নতুন করিয়া বন্টননামা দলিল সম্পাদন করিয়া লইবেন কিন্তু আমার মোয়াক্কেল আপনি নোটিশ প্রাপক আপনাকে একাধীকবার মৌখিক ভাবে এবং লোকমারফত উল্লেখিত ১৮৭১ নং দলিলের সংশোধনের বিষয়ে বলিলে আপনি নানা অজুহাতে কালক্ষেপন করিয়া আসিতেছেন। ইতিমধ্যে বিজ্ঞ আদালতের দাখিলীয় আপনি নোটিশ প্রাপক আপনার স্বাক্ষরীত বাদীর সহিত আপোষনামার ৩নং কলামের উল্লেখিত সময়সীমা ০৬ মাস আতিবাহিত হইয়া গিয়াছে। সেকারনে আমার মোয়াক্কেল বাধ্য হইয়া অত্র লিগ্যাল নোটিশ দ্বারা আপনাকে জ্ঞাত করাইতেছে যে, আজিজুল হকের সকল ওয়ারীশগণ পবিত্র ঈদ-উল-আযহায় নীলফামারীতে অবস্থান করিবেন। উক্ত সময়ে ঈদ পরবর্তীতে আপনাদের উভয়ের সুবিধাজনক সরকারী কার্য দিবসে উল্লেখিত ১৮৭১ নং বন্টননামা দলিলের ভুল ত্রুটি সহ পক্ষ ঠিক এর বিষয়টি নতুন করিয়া রেজিষ্ট্রি বন্টননামা দলিল সম্পাদন করিয়া লইবেন। অন্যথায় ঈদ পরবর্তী ১৫ কার্য দিবস অতিবাহিত হইয়া গেলে আমার মোয়াক্কেল সি.আর ২৩১/২০২১ নং মোকদ্দমার গত ১৯/১২/২০২১ ইং তারিখের বিজ্ঞ অতিরিক্ত চীফ জুডিসিয়াল ম্যাজিষ্ট্রেট আদালত সদর আদালত নীলফামারীতে দাখিলীয় ও আপনি নোটিশ প্রাপক আপনার স্বাক্ষরীত আপোষনামার সার্টিফাইড কপি উত্তোলন করিয়াছেন। তাহা দিয়া আমার মোয়াক্কেল আপনার বিরুদ্ধে যথাযথ আদালতে আইনগত ব্যবস্থা গ্রহনের জন্য মন স্থির করিয়াছেন। অত্র লিগ্যাল নোটিশের অনুলিপি সি.আর- ২৩১/২০২১ মোকদ্দমার ২নং আসামী বিলকিছ আরা বেগম, ৩নং আসামী আব্দুল্লাহ, ৪নং আসামী মোঃ শামীম হোসেন বরাবর জ্ঞাত করনের নিমিত্তে প্রেরন করা হইল। ইহা আপনার সদয় অবগতির জন্য প্রেরন করা হইল। পরবর্তী যেকোন ধরনের আইনগত ব্যবস্থা গ্রহনের জন্য ইহার এক কপি আমার সেরেস্তায় সংরক্ষিত রহিল ।”
লিগ্যাল নোটিশের বিষয়ে চাচা এ.কে.এম আমিনুল হক বলেন,‘জমির দলিলে কোনো ভুল থাকলে সেটি সংশোধন করে দেবো।