ফসলি জমি খনন ও এরা বরাক নদীতে বিশাল বাঁধ নির্মাণ করে ট্র্যাক্টর দিয়ে ১৫দিন ধরে মাটি বিক্রি৷। ইউএনও বললেন ব্যবস্থা নেওয়া হবে!
নবীগঞ্জ ( হবিগঞ্জ) প্রতিনিধি: হবিগঞ্জের নবীগঞ্জে সরকারী আইনকানুনের তোয়াক্কা না করে ফসলী জমি খনন করে ও ঐতিহ্যবাহী এরা বরাক নদীতে অবৈধ বাঁধ নির্মাণ করে নিষিদ্ধ ট্যাক্টর দিয়ে সরকার বাজার টু গোপলার বাজার আঞ্চলিক সড়ক দিয়ে হাওরের ফসলী জমি থেকে মাটি বিক্রি৷ এনিয়ে নানা আলোচনা সমালোচনা ও স্থানীয়দের মধ্যে তীব্র ক্ষোভের সৃস্টি হয়েছে৷ উপজেলা প্রশাসন বলছেন অতি দ্রুত আইনানুগ ব্যবস্থা নেওয়া হবে৷ সরে জমিনে পরিদর্শনকালে স্থানীয়দের সাথে আলাপকালে জানাযায়, উপজেলার দেবপাড়া ইউনিয়নের ও সরকার বাজার গোপলার বাজার আঞ্চলিক সড়কের বৈটাখাল গ্রামের একদম নিকটবর্তী এরাবরাক নদীর উপর মাটির বাঁধ নির্মাণ করে স্থানীর হাওর থেকে অবৈধভাবে ও সরকারী আইনকানুনের তোয়াক্কা না করে একশ্রেণির অসাধু মাটি দস্যু নির্বিঘ্নে মাটি খনন করে যাচ্ছে, এতে ফসলি জমির ক্ষতি সহ নদীতে বাঁধের ফলে বর্ষা মৌসুমে বন্যার পানি আটকের ব্যাপক প্রতিবন্ধকতা সৃষ্টি হবে বলে স্থানীয়দের ধারণা এবং গুরুতর অভিযোগ ৷ নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক স্থানীয় এক কৃষক বলেন,এলাকার কিছু পাতি নেতাদের টাকা দিয়ে ম্যানেজ করে এসব অবৈধ ফায়দা হাসিল করছেন একশ্রেণির অসাধু ব্যবসায়ীরা৷ জনৈক এক শ্রমিক বলেন,তারা কিছু অসাধু ব্যক্তিদের সাথে আঁতাত করেই এই অবৈধ বাঁধ নির্মাণ করে মাটি খনন করছেন৷ ১১ ফেব্রুয়ারী বিকেলে ঘটনাস্থল পরিদর্শনকালে স্থানীয় গণমাধ্যম কর্মীরা সংবাদ প্রকাশ করতে গেলে বিভিন্ন কৌশলে সাংবাদিকদের ম্যানেজ করতেও তাদের দৌড়ঝাঁপ শুরু হয়৷ এ বিষয়ে নবীগঞ্জ উপজেলা সহকারী কমিশনার ( ভূমি) শাহীন দেলোয়ার বলেন, বিষয়টি আমি জেনেছি এবং দেখতেছি৷ অপরদিকে নবীগঞ্জ উপজেলা নির্বাহী অফিসার অনুপ কুমার দাশ ( অনুপ) বলেন, ফসলি জমি খনন ও নদীতে বাঁধ নির্মাণ এটা অবৈধ কাজ,
দ্রুত গতিতে অভিযান চালিয়ে এদেরকে আইনের আওতায় আনা হবে৷