আলী আজীম,মোংলা প্রতিনিধিঃ
একের পর এক নানামুখী কর্মকাণ্ডে নিয়োজিত রেখে সুনাম অর্জন করে চলেছেন মোংলা থানার অফিসার ইনচার্জ মোঃ ইকবাল বাহার চৌধুরী।তিনি পুলিশ হিসেবে নয়,নিজেকে উৎসর্গ করেছেন সাধারণ মানুষ হিসেবে।তিনি কর্মদক্ষ প্রশাসক ও বিনয়ী হিসেবে মোংলার সাধরণ মানুষের কাছে সুনাম কুড়িয়েছেন।
সদালাপী,সাদা-মাটা,নিঃঅহংকার হওয়ায় সাধারণ মানুষ তার কাছে যেতে পারছে। এমনকি কোন সমস্যা নিয়ে গেলে ন্যায় সংগত সমাধান দেওয়ার চেষ্টা করেন তিনি।রাত-দিন সর্বদা তিনি মোবাইল খোলা রাখেন,যাতে করে সাধারণ মানুষ সর্বদা তার সাথে যোগাযোগ করতে পারেন।ইতিমধ্যে মোংলা উপজেলাকে জুয়া,মাদক ও সন্ত্রাসমুক্ত করার জন্য অবিরাম চেষ্টা করে যাচ্ছেন তিনি।তার প্রচেষ্টায় অনেক হত্যা মামলার মোটিভ খুজে বের করতে সক্ষম হয়েছে পুলিশ।খোজ নিয়ে দেখা গেছে,অনেক স্পর্শকাতর হত্যা মামলাগুলি তার উদ্যোগে আদালতে স্বীকারোক্তিমূলক জবানবন্দি নেওয়া হয়েছে।বিভিন্ন হয়রানিমুলক মিথ্যা মামলা থেকে সাধারণ মানুষ ন্যায় বিচার পেয়েছেন।কোন নিরাপরাধ মানুষ যেন হয়রানির শিকার না হয় সেদিকে তার লক্ষ্য সর্বদা।তিনি মোংলা উপজেলাকে ঘুষমুক্ত করার জন্য যথাসাধ্য চেষ্টা করে যাচ্ছেন।বিভিন্ন সময় অসহায় মেধাবীদের সাহায্য সহযোগীতাও করে থাকেন।করোনা মহামারি থেকে মোংলা বাসীর রক্ষার জন্য বাজারে বাজারে প্রচার,ব্যাক্তিগত উদ্যোগে ধর্মবর্ণ মানুষের সাথে বৈষম্য না করে সুষম ভাবে খাদ্য বিতরণ,করোনায় আক্রান্ত ব্যাক্তির বাড়িতে খাদ্য পৌছে দেওয়া ও আইন শৃংখলা পরিস্থিতি স্বাভাবিক রাখতে নিরলস ভাবে কাজ করে যাচ্ছেন ওসি ইকবাল বাহার চৌধুরী।
এ ব্যাপারে মোংলা থানার সেকেন্ড অফিসার মোঃ জাহাঙ্গীর আলম বলেন,স্যার যোগদান করার পর থেকেই মোংলা উপজেলার চিত্র বদলে গেছে। তার কর্মকাণ্ড দেখে আমরাও কাধে কাধ মিলিয়ে কাজ করে যাচ্ছি।
এ ব্যাপারে মোংলা থানার অফিসার ইনচার্জ মোঃ ইকবাল বাহার চৌধুরী বলেন,সমাজ থেকে মাদক জিরো টলারেন্সে আনার জন্য বিরামহীন কাজ করে যাচ্ছি।কোন পুলিশ সদস্য যদি মাদক ও দূর্নীতির সাথে জড়িত থাকে তার দায়ভার পুলিশ বাহিনী বহন করবে না।তার বিরুদ্ধে আইনগত ব্যবস্থা নেওয়া হবে।