আলমগীর বাবুঃচাঁদপুর প্রতিনিধিঃ মঙ্গলবার (১৬ জুন) রাতে উপজেলার পশ্চিম ফতেপুর ইউনিয়নের ফৈলাকান্দি গ্রাম থেকে তাকে গ্রেফতার করে থানা পুলিশ। বুধবার (১৭ জুন) ঘটনার শিকার শিশুটিকে ডাক্তারি পরীক্ষার জন্য চাঁদপুর জেনারেল হাসপাতালে পাঠিয়েছে পুলিশ।
পুলিশ ও স্বজনরা জানায়, গত বৃহস্পতিবার ৯ বছরের বাকপ্রতিবন্ধী শিশুর বাড়ির পাশের বাগানে নিয়ে ধর্ষণ করে একই এলাকার রিকশাচালক ইকবাল হোসেন (৪৫)। ঘটনার শিকার শিশুটি বাকপ্রতিবন্ধী হওয়ায় পরিবারের সদস্যদের কিছুই বলতে পারেনি। তবে তার শারীরিক অসুস্থতা এবং আচরণে বুঝতে পারেন, মেয়ের সর্বনাশ করা হয়েছে। এ সময় শিশুটি আকার ইঙ্গিতে ইকবাল হোসেনকে দেখিয়ে দেয়। তার মা নিজেও বাকপ্রতিবন্ধী হওয়ায় ঘটনাটি নিয়ে বেকায়দায় পড়েন স্থানীয়রা। একপর্যায়ে বিষয়টি থানা পুলিশকে অবহিত করা হয়।
স্থানীয় সূত্রে জানা যায়, গতকাল মঙ্গলবার রাতে সামাজিক সালিশে সমাধান করতে চাইলেও। কিছু সচেতন লোক অভিযুক্তকে পুলিশের হাতে তুলে দেওয়ার সিন্ধান্ত নেন। পরে থানা পুলিশ ঘটনাস্থলে পৌঁছে অভিযুক্তকে নিয়ে যায়।
মতলব উত্তর থানার অফিসার ইনচার্জ (ওসি) নাসির উদ্দিন মৃধা জানান, গণধোলাইয়ের শিকার আসামিকে প্রাথমিক চিকিৎসা দেওয়া হয়েছে। এই ঘটনায় নির্যাতিতা শিশুর বাবা বাদী হয়ে থানায় একটি মামলা করেছেন।
খোঁজ নিয়ে জানা গেছে, দুই মেয়ে সন্তানের বাবা ধর্ষক ইকবাল হোসেন স্বভাব চরিত্র খারাপ থাকায় স্ত্রী তাকে ছেড়ে অন্যত্র চলে যান।
চাঁদপুরের মতলব উত্তর উপজেলায় বাকপ্রতিবন্ধী এক শিশুকে ধর্ষণের অভিযোগ উঠেছে। এই ঘটনায় অভিযুক্তকে আটক করেছে পুলিশ।
মঙ্গলবার (১৬ জুন) রাতে উপজেলার পশ্চিম ফতেপুর ইউনিয়নের ফৈলাকান্দি গ্রাম থেকে তাকে গ্রেফতার করে থানা পুলিশ। বুধবার (১৭ জুন) ঘটনার শিকার শিশুটিকে ডাক্তারি পরীক্ষার জন্য চাঁদপুর জেনারেল হাসপাতালে পাঠিয়েছে পুলিশ।
পুলিশ ও স্বজনরা জানায়, গত বৃহস্পতিবার ৯ বছরের বাকপ্রতিবন্ধী শিশুর বাড়ির পাশের বাগানে নিয়ে ধর্ষণ করে একই এলাকার রিকশাচালক ইকবাল হোসেন (৪৫)। ঘটনার শিকার শিশুটি বাকপ্রতিবন্ধী হওয়ায় পরিবারের সদস্যদের কিছুই বলতে পারেনি। তবে তার শারীরিক অসুস্থতা এবং আচরণে বুঝতে পারেন, মেয়ের সর্বনাশ করা হয়েছে। এ সময় শিশুটি আকার ইঙ্গিতে ইকবাল হোসেনকে দেখিয়ে দেয়। তার মা নিজেও বাকপ্রতিবন্ধী হওয়ায় ঘটনাটি নিয়ে বেকায়দায় পড়েন স্থানীয়রা। একপর্যায়ে বিষয়টি থানা পুলিশকে অবহিত করা হয়।
স্থানীয় সূত্রে জানা যায়, গতকাল মঙ্গলবার রাতে সামাজিক সালিশে সমাধান করতে চাইলেও। কিছু সচেতন লোক অভিযুক্তকে পুলিশের হাতে তুলে দেওয়ার সিন্ধান্ত নেন। পরে থানা পুলিশ ঘটনাস্থলে পৌঁছে অভিযুক্তকে নিয়ে যায়।
মতলব উত্তর থানার অফিসার ইনচার্জ (ওসি) নাসির উদ্দিন মৃধা জানান, গণধোলাইয়ের শিকার আসামিকে প্রাথমিক চিকিৎসা দেওয়া হয়েছে। এই ঘটনায় নির্যাতিতা শিশুর বাবা বাদী হয়ে থানায় একটি মামলা করেছেন।
খোঁজ নিয়ে জানা গেছে, দুই মেয়ে সন্তানের বাবা ধর্ষক ইকবাল হোসেন স্বভাব চরিত্র খারাপ থাকায় স্ত্রী তাকে ছেড়ে অন্যত্র চলে যান।
