নীলফামারীতে ছেলের চিকিৎসার টাকা যোগার করতে পারছেন না শিক্ষক বাবা।

প্রকাশিত: ১২:০০ পূর্বাহ্ণ, মে ২৬, ২০২২
এ জি মুন্না / নীলফামারীঃ
নীলফামারীতে ছেলেকে বাঁচাতে  শিক্ষক বাবার আকুতি,বিত্তবানদের এগিয়ে আসার আহ্বান স্থানীয়দের। শিক্ষকের বেতন দিয়ে ক্যান্সারে আক্রান্ত ছেলের চিকিৎসা হবেনা সমাজের সকলেরে জানা।তাই বৃত্তবানরা সহানুভূতির হাত বাড়ালে, মায়ের মুখে ফুটবে হাসি, বাবার অনেক কস্টের শেষ হবে,ছেলেটা তার স্কুলে ফিরবে।
নীলফামারীর সদর উপজেলায় ব্লাড ক্যান্সারে আক্রান্ত শিশু মোঃ রাফিউজ্জামান (রাশিক) বাঁচতে চায়। মাত্র ৯ বছর বয়সী শিশু মোঃ রাফিউজ্জামান (রাশিক) যখন মাঠে খেলাধুলায় ব্যস্ত থাকার কথা, তখন সে
ব্লাড ক্যান্সারে আক্রান্ত হয়ে বাঁচার আকুতি জানাচ্ছে। মোঃ রাফিউজ্জামান (রাশিক) নীলফামারী সদর উপজেলার রামনগর ইউনিয়নের চড়চড়াবাড়ী গ্রামের মোঃ মনিরুজ্জামান এর ছেলে। সে স্থানীয় সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের দ্বিতীয় শ্রেণির শিক্ষার্থী।
সরেজমিনে গেলে জানা যায়, মোঃ মনিরুজ্জামানান, পিতাঃ মৃতঃ মোশারফ হোসেন, চড়চড়াবাড়ী দাঃ সুন্নাত আলিম মাদ্রাসার একজন সহকারী কম্পিউটার শিক্ষক। গত ২০২০ সালে হঠাৎ অসুস্থ হয়ে পড়লে তাকে স্থানীয় চিকিৎসকদের পরামর্শে রংপুর মেডিকেল হাসপাতালে ভর্তি করানো হয়। রংপুর মেডিকেল হাসপাতালের চিকিৎসকদের পরামর্শে রাজধানী ঢাকায় নিয়ে যান পিতা মনিরুজ্জামান। দ্বিতীয় পুত্র মোঃ রাফিউজ্জামান (রাশিক) গত ২০২০ সাল হতে গ্রীন ভিউ ক্লিনিক ঢাকায় ভর্তি ও বিভিন্ন পরীক্ষা-নিরীক্ষা করানোর পর ব্লাড ক্যান্সার ধরা পড়ে। আর ওই পর্যন্ত চিকিৎসা খরচ যোগান দিতেই সর্বস্বান্ত পিতা মনিরুজ্জামান। ব্লাড ক্যান্সার রোগে আক্রান্ত হয়ে বর্তমান পর্যন্ত চিকিৎসাধীন রয়েছে।
চিকিৎসকরা জানিয়েছেন, তাকে সুস্থ্য না হওয়া পর্যন্ত চিকিৎসা চালিয়ে যেতে হবে। এর মধ্যে রয়েছে প্লাটিলেটস,
হিমোগ্লোবিন ও দামি ইনজেকশন সহ ঔষধ পত্র। এতে খরচ হবে প্রায় কয়েক লাখ টাকা, যা তার দরিদ্র এই অসহায় পিতা-মাতার পক্ষে জোগাড় করা অসম্ভব।
তার চিকিৎসার জন্য ব্যয় করতে চার লক্ষ টাকার জমি বিক্রি এবং সোনালী ব্যাংক নীলফামারী শাখা হতে পনের লক্ষ টাকা কনজ্যুমার ঋণ নিতে হয়েছে। বর্তমানে তার আর্থিক অবস্থা খুবেই খারাপ। বর্তমানে গ্রীন ভিউ ক্লিনিক, ঢাকায় যেতে ও প্রতি মাসের চিকিৎসার ঔষধ ক্রয় করতে প্রায় পঁয়ত্রিশ হাজার টাকা ও যাতায়াতসহ অন্য খরচের জন্য সব মিলিয়ে পয়তাল্লিশ থেকে পঞ্চাশ হাজার টাকা খরচ হচ্ছে। অসহায় পিতার চিকিৎসা টাকা যোগান দিতে পারছে না। বিত্তবানদের একটু সহযোগিতায় বাঁচতে পারে এই শিশু। এখন অনেক কষ্টেও চিকিৎসা ব্যয় বহন করা তাদের দুঃসাধ্য হয়ে পড়েছে, বেড়ে গেছে পিতা-মাতার উৎকণ্ঠা। তাই অসহায় পিতার ছেলের চিকৎসার জন্য সমাজের সহৃদয়বান ও বিত্তবানদের কাছে আর্থিকভাবে সহায়তার আকুল আবেদন জানিয়েছেন।
সহযোগিতার জন্য যোগাযোগ করতে পারেন, পিতা মোঃ মনিরুজ্জামান,
01728377883 (বিকাশ)
নীলফামারীতে ছেলেকে বাঁচাতে  শিক্ষক বাবার আকুতি,বিত্তবানদের এগিয়ে আসার আহ্বান স্থানীয়দের। শিক্ষকের বেতন দিয়ে ক্যান্সারে আক্রান্ত ছেলের চিকিৎসা হবেনা সমাজের সকলেরে জানা।তাই বৃত্তবানরা সহানুভূতির হাত বাড়ালে, মায়ের মুখে ফুটবে হাসি, বাবার অনেক কস্টের শেষ হবে,ছেলেটা তার স্কুলে ফিরবে।
নীলফামারীর সদর উপজেলায় ব্লাড ক্যান্সারে আক্রান্ত শিশু মোঃ রাফিউজ্জামান (রাশিক) বাঁচতে চায়। মাত্র ৯ বছর বয়সী শিশু মোঃ রাফিউজ্জামান (রাশিক) যখন মাঠে খেলাধুলায় ব্যস্ত থাকার কথা, তখন সে
ব্লাড ক্যান্সারে আক্রান্ত হয়ে বাঁচার আকুতি জানাচ্ছে। মোঃ রাফিউজ্জামান (রাশিক) নীলফামারী সদর উপজেলার রামনগর ইউনিয়নের চড়চড়াবাড়ী গ্রামের মোঃ মনিরুজ্জামান এর ছেলে। সে স্থানীয় সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের দ্বিতীয় শ্রেণির শিক্ষার্থী।
সরেজমিনে গেলে জানা যায়, মোঃ মনিরুজ্জামানান, পিতাঃ মৃতঃ মোশারফ হোসেন, চড়চড়াবাড়ী দাঃ সুন্নাত আলিম মাদ্রাসার একজন সহকারী কম্পিউটার শিক্ষক। গত ২০২০ সালে হঠাৎ অসুস্থ হয়ে পড়লে তাকে স্থানীয় চিকিৎসকদের পরামর্শে রংপুর মেডিকেল হাসপাতালে ভর্তি করানো হয়। রংপুর মেডিকেল হাসপাতালের চিকিৎসকদের পরামর্শে রাজধানী ঢাকায় নিয়ে যান পিতা মনিরুজ্জামান। দ্বিতীয় পুত্র মোঃ রাফিউজ্জামান (রাশিক) গত ২০২০ সাল হতে গ্রীন ভিউ ক্লিনিক ঢাকায় ভর্তি ও বিভিন্ন পরীক্ষা-নিরীক্ষা করানোর পর ব্লাড ক্যান্সার ধরা পড়ে। আর ওই পর্যন্ত চিকিৎসা খরচ যোগান দিতেই সর্বস্বান্ত পিতা মনিরুজ্জামান। ব্লাড ক্যান্সার রোগে আক্রান্ত হয়ে বর্তমান পর্যন্ত চিকিৎসাধীন রয়েছে।
চিকিৎসকরা জানিয়েছেন, তাকে সুস্থ্য না হওয়া পর্যন্ত চিকিৎসা চালিয়ে যেতে হবে। এর মধ্যে রয়েছে প্লাটিলেটস,
হিমোগ্লোবিন ও দামি ইনজেকশন সহ ঔষধ পত্র। এতে খরচ হবে প্রায় কয়েক লাখ টাকা, যা তার দরিদ্র এই অসহায় পিতা-মাতার পক্ষে জোগাড় করা অসম্ভব।
তার চিকিৎসার জন্য ব্যয় করতে চার লক্ষ টাকার জমি বিক্রি এবং সোনালী ব্যাংক নীলফামারী শাখা হতে পনের লক্ষ টাকা কনজ্যুমার ঋণ নিতে হয়েছে। বর্তমানে তার আর্থিক অবস্থা খুবেই খারাপ। বর্তমানে গ্রীন ভিউ ক্লিনিক, ঢাকায় যেতে ও প্রতি মাসের চিকিৎসার ঔষধ ক্রয় করতে প্রায় পঁয়ত্রিশ হাজার টাকা ও যাতায়াতসহ অন্য খরচের জন্য সব মিলিয়ে পয়তাল্লিশ থেকে পঞ্চাশ হাজার টাকা খরচ হচ্ছে। অসহায় পিতার চিকিৎসা টাকা যোগান দিতে পারছে না। বিত্তবানদের একটু সহযোগিতায় বাঁচতে পারে এই শিশু। এখন অনেক কষ্টেও চিকিৎসা ব্যয় বহন করা তাদের দুঃসাধ্য হয়ে পড়েছে, বেড়ে গেছে পিতা-মাতার উৎকণ্ঠা। তাই অসহায় পিতার ছেলের চিকৎসার জন্য সমাজের সহৃদয়বান ও বিত্তবানদের কাছে আর্থিকভাবে সহায়তার আকুল আবেদন জানিয়েছেন।



error: Content is protected !!