মোঃ শহিদুল ইসলাম, ঝিনাইদহ প্রতিনিধি
আসন্ন ইউনিয়ন পরিষদ নির্বাচন বাকী আছে আরও কয়েক মাস। এখনো আনুষ্ঠানিকভাবে শুরু হয়নি নির্বাচন কার্যক্রম। তবে সম্ভাব্য প্রার্থীরা প্রচার প্রচারণা শুরু করেছে। জেলার ৬৭টি ইউপিতে চেয়ারম্যান পদে নির্বাচনের জন্য সম্ভাব্য প্রার্থীরা এখন মাঠ চষে বেড়াচ্ছেন। তবে তৎপরতা বেশি আওয়ামী লীগ ও বিএনপির মনোনয়ন প্রত্যাশীদের।ভোটাররা এখনই আলোচনা শুরু করেছেন।
ঝিনাইদহ জেলার মহেশপুর উপজেলার ১২নং আজমপুর ইউনিয়ন পরিষদ নির্বাচনে সম্ভাব্য চেয়ারম্যান পদপ্রার্থী হিসেবে এলাকার ভোটারদের কাছে জনপ্রিয় হয়ে উঠেছে জেলা সৈনিকলীগ সদস্য বিশিষ্ট সমাজসেবক জনদরদী, গরিবের বন্ধু মোঃ আজিজুর রহমান মন্টু।
তিনি মহেশপুর উপজেলার আজমপুর ইউনিয়নের বিদ্যাধরপুর গ্রামের বিশিষ্ট দলিল লেখক মরহুম খন্দকার মতিয়ার রহমানের সুযোগ্য সন্তান। ছাত্র জীবন থেকে প্রগতিশীল রাজনীতির সাথে জড়িত থেকে তিনি এলাকার বিভিন্ন উন্নয়ন কর্মকাণ্ড, হত-দরিদ্র জনগণকে বিভিন্নভাবে সাহায্য সহযোগিতা করে সকলের প্রাণ ছুঁয়েছেন।এরই মধ্যে নির্বাচন নিয়ে আজমপুর ইউনিয়নের প্রত্যন্ত অঞ্চলে চা দোকান থেকে শুরু করে প্রতিটি অলি-গলিতে চলছে নানা আলোচনা-পর্যালোচনা। শুরু হয়েছে সম্ভাব্য এই চেয়ারম্যান প্রার্থীর গণসংযোগ। এলাকায় এলাকায় দৌড়ঝাঁপ। সম্ভাব্য চেয়ারম্যান প্রার্থীর ছবিসহ ‘দোয়া প্রার্থী’ লেখা পোস্টার ও সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে প্রচারণা চলছে জোরেশোরে।এলাকাবাসীরা বলেন, আজিজুর রহমান মন্টু একজন সাহসী নেতা ও প্রতিবাদী এবং পরোপকারী। তারমতো মিষ্টভাষী, সৎ ও ন্যায় পরায়ণ একজন ব্যক্তিকে আজমপুর ইউনিয়নে চেয়ারম্যান হিসেবে বড় প্রয়োজন।এলাকাবাসী আরো বলেন, তিনি ইতিমধ্যে অত্যন্ত সুনাম কুড়িয়েছেন। উপজেলাব্যাপী তার সুখ্যাতি রয়েছে। আজিজুর রহমান মন্টুকে যোগ্য ও নির্লোভ একজন চেয়ারম্যান প্রার্থী হিসেবে মনে করেন।আগামী ইউনিয়ন পরিষদ নির্বাচনে আমরা নতুন চেয়ারম্যান প্রদপ্রার্থী হিসাবে মোঃ আজিজুর রহমান মন্টুকে দেখতে চাই এবং ভোট দিয়ে জয়ের মালা পরাবে বলে জানান।এক প্রতিক্রিয়ায় মোঃ আজিজুর রহমান মন্টু বলেন, বৈশ্বিক মহামারি করোনাকালীন সময়ে জনপ্রতিনিধি না হয়েও এলাকার একজন সাধারণ মানুষ হিসেবে অত্যন্ত গোপনে কর্মহীন ও অসহায়দের সাথে ছিলাম, আগামীতে এলাকার অবেহেলিত ও অসহায় মানুষের পাশে থেকে কাজ করতে চাই। আগামী নির্বাচনে এই আজমপুর ইউনিয়নের সম্ভাব্য চেয়ারম্যান প্রার্থী হবেন বলে মত প্রকাশ করেন।এ সময় তিনি আরো বলেন, অবহেলিত এই আজমপুর ইউনিয়নবাসীকে সন্ত্রাস ও মাদকমুক্ত করবো। আমি “ক্রীড়া মুখি তরুণ চায়”মাদক মুক্ত সমাজ চায়”আমি যুবকদের উন্নয়নে কাজ করতে চায় এবং এলাকায় আগামীতে ন্যায়বিচার প্রতিষ্ঠা, এলাকার মানুষের পাশে থাকা এবং এলাকার উন্নায়নে নিজেকে উৎসর্গ করার প্রত্যয় ব্যক্ত করেন।