নিজস্ব প্রতিবেদক: নিজস্ব প্রতিবেদক:

হাবিব হাসান মুন্সীগঞ্জ জেলা প্রতিনিধি,

আর মাত্র ১ দিন বাকি ঈদুল আজহা – কোরবানীর ঈদ। এরই মধ্যে জমে উঠেছে মুন্সিগঞ্জের সিরাজদিখান উপজেলার ইছাপুরা ইউনিয়নের ঐতিহ্যবাহী (ইছাপুরা উচ্চ বিদ্যালয় মাঠে) অস্হায়ী পশুরহাট। পশুরহাটটি সরকারি নির্দেশনা মেনে চলছে। এবার এখানে দেশের বিভিন্ন জেলা থেকে ভালো মানের কোরবানীর পশু এ হাটে বিক্রির জন্য এসেছে। কালো, সাদাসহ বিভিন্ন রং এর বাহারি গরু ও ছাগল রয়েছে এ পশুরহাটে। এখানে দুর দুরান্ত বিভিন্ন এলাকা থেকে আসা উন্নত জাতের গরু রয়েছে।

সরেজমিনে দেখা গেছে ইছাপুরা পশুর হাটে বিভিন্ন রংগের গরু, ছাগল রয়েছে। পশুর বেপারীরা খাওয়াচ্ছে ভাল মানের খাবার পশুগুলোকে। আবার কেউ রং বা কালার দেখে দাম নিয়ে কথা বলছেন বেপারীদের সাথে।

একজন খামারি মোঃ সুমন ঢালী (৪৫) বলেন, আমি সব সময় এই হাটে গরু নিয়ে আসি ৩৫ টি ষাঁড় গরু নিয়ে এসেছি। এর মধ্যে ২ টি গাভী রয়েছে বাদবাকি সবগুলো ষাঁড় গরু। সবই দেশীয় জাতের গরু । আরও বলেন এ উপজেলার এ হাট টি অনেক শুনাম রয়েছে। তাই এখানেই গরু গুলো নিয়ে আসি, বিক্রি ও করেছি।

একজন ক্রেতা মোঃ সোহান শেখ বলেন আমি বরাবরই এই ইছাপুরা হাট থেকে পছন্দের গরু কোরবানীর জন্য ক্রয় করি। দেখছি দুইটি গরু পছন্দ হয়েছে। দাম নিয়ে কথা বলছি। তবে হাটে স্বাস্থ্যবিধির সুরক্ষা সবকিছু সুন্দরভাবে পরিচালনা করায় আমি মুগ্ধ হয়েছি।

ইছাপুরা জনতা সংসদের সভাপতি ও হাঁট কমিটির আয়োজক মোঃ সুমন মিয়া বলেন এই করোনা মহামারীতে সরকারের বেঁধে দেওয়া বিধিনিষেধ মেনে আমরা হাট পরিচালনা করছি আমাদের ঐতিহ্যবাহী পশুর হাঁট টি হওয়াতে এলাকার জনগন খুশী ,হ্যানড সেনেটারী, মাক্স, তাপমাত্রা মিটার সহ সাস্থবিধি মেনে , হাঁটে আসা ক্রেতাদের মাইকিং এর মাধ্যমে দুরত্ব বজায় রেখে চলাফেরা করার জন্য অনুরোধ জানাচ্ছি। মোটামুটি বিক্রি শুরু হয়েছে। আশা করি হাটটি জমবে। পশুর ডাক্তার ও রয়েছে।