সুনামগঞ্জ প্রতিনিধি:
পল্লীবন্ধু পরিষদ সুনামগঞ্জ জেলার সদস্য সচিব, উদীয়মান তরুণ সমাজকর্মী, সাংষ্কৃতিক সংগঠক শিক্ষানবিশ আইনজীবি মোশাহিদ আলম মহিম তালুকদার সুনামগঞ্জ জেলা জাতীয় পার্টির একজন একনিষ্ট কর্মী। যিনি জাতীয় সংসদের বিরোধী দলীয় হুইফ ও সুনামগঞ্জ-বিশ্বম্ভরপুর-৪ আসনের সংসদ সদস্য অ্যাড. পীর ফজলুর রহমান মিসবাহর হাত ধরে রাজনীতির হাতেখড়ি। মহিম তালুকদার তার রাজনীতির অভিভাবক হিসেবে পীর মিসবাহকে আইডল হিসেবে বেঁচে নিয়েছেন। এরই ধারাবাহিকতায় তিনি তার জন্মস্থান সদর উপজেলার লক্ষণশ্রী ইউনিয়নের গোবিন্দপুর গ্রাম থেকে জনগণের পাশে থেকে কাজ করে যাচ্ছেন। লক্ষণশ্রী ইউনিয়নের সবকটি গ্রামের বিয়ে শাদি, খেলাধুলা ও আচার অনুষ্ঠানে তার বিচরণ লক্ষণীয়।এ ব্যাপারে লক্ষণশ্রী ইউনিয়নের তরুণ তাজপুর গ্রামের রেজাউল করিম বলেন আমরা এবারের নির্বাচনে শিক্ষিত, তরুণ সমাজ সেবককে নির্বাচিত করতে চাই। মহিম তালুকদার তাদের মধ্যে অন্যতম। তিনি যুব সমাজের সাথে থেকে দীর্ঘদিন যাবত সামাজিক কাজে সময় দিয়ে যাচ্ছেন। লক্ষণশ্রী ইউনিয়ন জাতীয় পার্টির যুগ্ম আহবায়ক ও ইউনিয়ন পরিষদের ইউপি সদস্য (৮ নং ওয়ার্ড) মহিনুর রহমান বলেন , আমাদের সাংসদ সদস্য পীর মিসবাহর একজন আস্থাভাজন ও জাতীয় পার্টির একজন নিবেদীত কর্মী মহিম তালুকদার। আমরা মনে করি যদি জেলা জাতীয় পার্টি যাচাই বাচাই করে দলীয় মনোনীত প্রার্থী হিসেবে মহিম তালুকদারই যোগ্য হবেন। তাই দলীয় প্রার্থী হিসেবে মহিম তালুকদার কে আমরা দেখতে চাই।এ ব্যাপারে ৮ নং ওয়ার্ডের জাতীয় পার্টির সভাপতি মাসুক মিয়া বলেন, আমরা দেখছি মহিম তালুকদার জাতীয় পার্টির একনিষ্ট একজন কর্মী হিসেবে কাজ করছে। তার চালচলনও ভালো, যুব সমাজের মধ্যে তার সম্পর্ক খুবই আন্তরিক। তাই আমরা লক্ষণশ্রী ইউনিয়নে তাকে জাতীয় পার্টির প্রার্থী হিসেবে দেখতে চাই। ইউনিয়ন জাতীয় পার্টির নেতাও বিশিষ্ট ব্যবসায়ী রকিব মিয়া তালুকদার বলেন যেহেতু আমিও জাতীয় পাটির একজন সক্রিয় সদস্য ও চেয়ারম্যান প্রার্থী । তাই আমি মনে করি আমাদের অভিভাবক জেলা জাতীয় পার্টির আহবায়ক এমপি পীর ফজলুর রহমান মিসবাহ যাকেই মনোনয়ন দিবেন তার সাথে একাতœতা হয়ে কাজ করতে আমি দিদ্বা করবোনা।
লক্ষণশ্রী ইউনিয়ন জাতীয় পার্টির সাবেক যুগ্ম আহবায়ক ইসলামপুর গ্রামের আবুল হোসেন বলেন, মহিম তালুকদার বন্যা ও করোনাকালীন সময়ে তিনি নিজ উদ্যোগে মানুষের পাশে থেকে কাজ করছেন। তাই আমি তাকে আমাদের জাতীয়পার্টি থেকে মনোনয়ন প্রত্যাশী আশাবাদী। জাতীয়পার্টি নেতা ফকিরনগর গ্রামেরর ফিকমিয়া বলেন, মহিম তালুকদার আমাদের পছন্দের মানুষ। তার কথা বার্তায় এলাকার মানুষ জনও সন্তুষ্ট। এরকম হাসোজ্বল ব্যক্তিই জনপ্রতিনিধি হওয়ার যোগ্য। ইউনিয়ন জাতীয় যুবসংহতির সহ-সভাপতি হালুয়ারগাঁও গ্রামের ফরিদ মিয়া বলেন, আমাদের তরুন সমাজকে নিয়ে তিনি খেলাধুলার প্রতি মনোনিবশে থাকেন। সাংষ্কৃতিক অঙ্গনে যুব সমাজকে জড়িয়ে থাকতে উধুদ্ধ করেন। সকল প্রকার ইভটিজিং এর প্রতিবাদী একজন কর্মী হিসেবে সবাইকে নিয়ে কাজ করেন। একই গ্রামের শিক্ষানবিশ আইনজীবি মিজানুর রহমান বলেন, মহিম তালুকদার নির্বাচন করবে, তাই খুব ভাললাগছে। সে একজন তারুণ্যের প্রতিনিধি। বর্তমান সরকার এই ইউনিয়নে দুইটি বিদ্যালয়, বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়, বঙ্গবন্ধু মেডিকেল কলেজ দিয়ে আমাদেরকে কৃতার্থ করছেন। তাই আমরা আমাদের ইউনিয়নে তরুণ জনপ্রতিনিধি দেখতে চাই।ইউনিয়নের ৯ নং ওয়ার্ড জাতীয় পার্টির নেতা মেহেদী হাসান উজ্জল বলেন, আমাদের ইউনিয়নটি অতি প্রাচীন ইউনিয়ন। তাই আমরা চাই এইবারের জাতীয় পার্টি থেকে চেয়ারম্যান পদে এরকম একজন তরুন চেয়ারম্যান সময়ের দাবী।
বাহাদুরপুর গ্রামের লোকমান হোসেন বলেন, এবারের ই্উনিয়ন পরিষদ নির্বাচনে প্রার্থী হিসেবে মহিম তালুকদার একজন ভাল বংশের লোক। তাই আমরা এরকম একজন ভাল লোককেই জনপ্রতিনিধি হিসেবে দেখতে চাই।
উল্লেখ্য, মহিম তালুকদার সাবেক জুড়ি বোর্ডের সদস্য আব্দুলবারী তালুকদারের প্রপৌত্র ও সাবেক ই্উপি সদস্য শফিকুল বারী তালুকদারের ২য় পুত্র। এছাড়াও তিনি বিভিন্ন সংগঠনের প্রতিনিধি হিসেবে কাজ করছেন লক্ষণশ্রী যুব ইউনিয়ন সামাজিক সংঘ, নিরাপদ সড়ক চাই কমিটির জেলা সভাপতি, সম্মিলিত সামাজিক জোট সুনামগঞ্জ জেলা সভাপতি, হিউম্যান রাইটস ওয়াচ ট্রাস্ট এর সাংগঠনিক সম্পাদক, রঙ্গালয় নাট্য সংগঠনের প্রতিষ্ঠাতা সভাপতি।