১০০ শিশুর মুখে হাসি ফোটালেন নাজমুল ইসলাম ফারাবী

প্রকাশিত: ৩:৩১ অপরাহ্ণ, মে ৮, ২০২১

মিঠুন গোস্বামী রাজবাড়ী প্রতিনিধিঃ

শনিবার (৮ মে) সকাল ১০ টায় দৌলতদিয়া ইউনিয়নের ৭,৮,৯ নম্বর ওয়ার্ডের কোমলমতি ১০০ অসহায় শিশুদের মাঝে, নাজমুল ইসলামের নিজ বাড়ীতে এই রঙ্গিন নতুন পোশাক উপহার দেওয়া হয়।

রঙ্গিন নতুন পোশাক বিতরন কালে উপস্থিত ছিলেন, দৌলতদিয়া ৭,৮,৯ নম্বর ওয়ার্ডের মহিলা ইউপি সদস্য আয়েশা আলীনেওয়াজ, গোয়ালন্দ উপজেলা আওয়ামীলীগ এর সদস্য ও সাবেক ইউপি সদস্য জনাব আলীনেওয়াজ মোল্লা। এছাড়াও উপস্থিত ছিলেন আলোড়ন সামাজিক কল্যাণ সংগঠন কার্যনির্বাহী শাখার সাধারণ সম্পাদক মোঃ বিল্লাল ফকির সহ প্রমুখ।অসহায় মানুষের মানবতার দূত নাজমুল ইসলাম ফারাবী। “মানুষ মানুষের জন্য” এ কথাটির মর্মার্থ বুঝতে হলে মিশতে হবে একজন যুবকের সাথে। মানবতার দেয়াল তিনি নিজেই। ডিজিটাল বাংলাদেশর উন্নয়নের সাথে তাল মেলাতে না পেরে পিছিয়ে পড়া অবহেলীত মানুষের মানবতার ফেরীওয়ালা তিনি। নাম নাজমুৃল ইসলাম ফারাবী।

নাজমুল ইসলাম ফারাবীর বাড়ি গোয়ালন্দের দৌলতদিয়া ইউনিয়নে। বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়, গোপালগঞ্জ ইঞ্জিনিয়ারিং বিভাগের ছাত্র। তার হিয়ার মাঝে মানুষের অধিকার পৌছে দেওয়ার বাসনা, মুখে থাকে প্রানবন্ত মন ভাল করে দেওয়া হাসি। সদা প্রানোবন্ত সাস্যোজ্জ্বল মানুষ তিনি। হাসি ছাড়া কথা বলেন না তিন কারোও সাথে। ঘুম থেকে উঠে ঘুমানোর আগ পর্যন্ত পরোপকারে নিজেকে নিয়োজিত রাখেন এই সুদর্শন যুবক। স্বপ্ন তার অসহায় মানুষের নিয়ে কাজ করার। তিনি সবসময় অসহায় অবহেলীত মানুষের সেবায় নিয়োজিত থাকেন। শুধু তাই নয় যে কোন সমস্যায় পাশে পাওয়া যায় তাকে। তিনি পথশিশুদের খাবার বিতরণ করেন প্রতিনিয়ত,শীতে কম্বল নিয়ে ঘুরে বেড়ান দ্বারে দ্বারে।করোনা কালে তিনি মানবতার পরিচয় দিয়েছেন।অসহায় মানুষের মাঝে ত্রাণ,মাস্ক, স্যানিটাইজার ইত্যাদি প্রতিনিয়ত বিতরণ করেছেন। তিনি প্রতি ঈদে অবহেলিত শিশুদের নতুন পোশাক দিয়ে অসহায় মানুষের মুখে হাসি ফোটান। পথশিশুদের শীতের পোশাক সহ বিভিন্ন সুযোগ সুবিধা দিয়ে থাকেন।বৃক্ষরোপন,রক্ত ব্যবস্থা করে দেওয়া,কৃষকের ধান কেটে দেন,শিক্ষা উপকরণ বিতরণ,খেলাধুলা সামগ্রী বিতরণ করে থাকেন।নাজমুল ইসলাম ফারাবী গোয়ালন্দ তথা দেশের একজন আইডল,হাজারো মানুষের শেষ আশ্রয়স্থল।

তিনি বলেন অসহায়দের মুখে হাসি ফুটানো আমাদের নৈতিক দ্বায়িত্ব ও কর্তব্য। শুধু তাই নয় তার মুখের হাসিই কোন কষ্টে থাকা মানুষের জন্য আনন্দের খোরাক।আপনি চিকিৎসা নিতে আর্থিক সংকটে আছেন। যদি এই সুদর্শন মনের মানুষ তা জানতে পারে ছুটে যায় তার পাশে খোজ খবর নিয়ে যাথার্থ আর্থিক সহায়তা প্রদান করতে মরিয়া হয়ে উঠেন। তিনি নিজে প্রতিষ্ঠিকপ্রতিষ্ঠিত করেছন,স্বেচ্ছাসেবী সংগঠন,আলোড়ন।গোয়ালন্দে তাকে এক নামে তরুণ সমাজ সেবক,মানবতার ফেরিওয়ালা হিসাবে চিনে।




error: Content is protected !!