চেয়ারম্যান না থাকলেও এলাকাবাসীকে ছেড়ে যাইনি ধলই ইতিহাসে সর্বোচ্চ ভোট আমিই পেয়েছিলাম-
( আসলাম পারভেজ,হাটহাজারী)
২০১১ সাল থেকে ২০১৬ পর্যন্ত চেয়ারম্যান ছিলাম। ধলই ইতিহাসে সর্বোচ্চ ভোট আমিই পেয়েছিলাম। পরেরবার দলীয় সিদ্ধান্তে বিশিষ্ট ব্যবসায়ী আলমগীর জামানের জন্য সরে দাড়িয়েছিলাম। তাকে সমর্থন দিয়ে চেয়ারম্যান বানিয়েছিলাম। আমি চেয়ারম্যান না থাকলেও এলাকাবাসীকে কখনো ছেড়ে যাইনি। সুখে দুখে তাদের পাশে ছিলাম এখনো আছি। আসন্ন ইউপি নির্বাচনে গতকাল প্রতীক বরাদ্দের নির্ধারিত দিনে ধলই ইউনিয়নের চেয়ারম্যান প্রার্থী স্বতন্ত্র আবুল মনছুর আনারস প্রতীক পাওয়ায় এক আনন্দ মিছিল শেষে
এসব কথা বলেন। করোনা মহামারীর সময় ভয়ে লুকিয়ে না থেকে এলাকাবাসীর পাশে ছিলেন। চেয়ারম্যান আলমগীর জামান, আলি আবরাহার দুলালহ তিনজন মিলে সাধ্যমত ত্রাণ সামগ্রী বিতরণ করেছেন জানিয়ে এলাকাবাসীদের উদ্দেশ্য তিনি আরো বলেন, শুধুমাত্র চেয়ারের লোভে এলাকাবাসীর পাশে নয় বরং এলাকার সন্তান হিসেবে খেটে খাওয়া মানুষদের পাশে থাকি। সম্প্রতি সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে তাকে জামাত শিবিরের মিথ্যে অপবাদের প্রতিবাদ জানিয়ে বলেন, আমি কি করেছি কি করি তা জনগণ ভাল করে জানে। ভোটের মাঠে মিথ্যে অপপ্রচার করে লাভ নেই। সম্প্রতি সুধি সমাবেশ নিয়ে তিনি আক্ষেপ করে বলেন, আমার ক্ষুদ্র জ্ঞানে যতটুকু জানি সুধি সমাবেশ সম্ভাব্য প্রার্থী বা প্রার্থীদের নিয়ে করা হয়। প্রত্যেক প্রার্থী তাদের বক্তব্য তুলে ধরবেন। সেই সমাবেশে শুধু আমাকে নয় অন্য কোন প্রার্থীকে ডাকা হয়নি। আমিও দলীয় সিদ্ধান্ত মেনে নেয়ার মনস্থির করেছিলাম কিন্তু এলাকার হাজার হাজার মানুষ আমাকে প্রশ্ন করে এলাকার গরীর অসহায় খেটে খাওয়া মানুষদের কে দেখবে। কে তাদের সুখ দুখের কথা শুনবে। আপনাকে প্রার্থী হতেই হবে। তাই স্বতন্ত্র প্রার্থী হয়েছি। সুষ্ঠ নির্বাচন হলে বিগতবারের চেয়ে ১০ গুন বেশী ভোট পেয়ে নির্বাচিত হব। যদি এলাকাবাসী অন্য যে কাউকে নির্বাচিত করে তাতেও আমার আপত্তি নেই। তাকেই আমি সমর্থন দিব।