সেনবাগে জেলা পরিষদের সাবেক সদস্যর উপর হামলার ঘটনায় গ্রেপ্তার ১

প্রকাশিত: ৯:৩২ অপরাহ্ণ, অক্টোবর ১৭, ২০২২
মোঃইব্রাহিম নোয়াখালী প্রতিনিধি
নোয়াখালীর সেনবাগে জেলা পরিষদের সাবেক সদস্য ও কাবিলপুর ইউনিয়ন বিএনপির সচিব জহিরুল ইসলাম জহিরের উপর হামলার ঘটনায় সেনবাগ থানায় মামলা দায়ের করা হয়েছেন। সোমবার মামলাটি দায়ের করেছেন জহিরের ছোট ভাই মনিরুজ্জামান বাহাদুর মামলায় আসামি করা হয়েছে জহিরের সমুন্ধী গোলম নবী রায়হান (৩৮), আনোয়ার হোসেন প্রক্শা সুমন (৪৫) জহিদুল ইসলাম রিপন(৩৫), সোহাগ(৩০), সোলেমান (৩৮) ও শাহাজাহান(৪০) সহ অজ্ঞাত আরো ৪/৫ জনকে।  সেনবাগ থানায়  মামলা নং ১২ তারিখ ১৭/১০/২২ ইং। মামলা দায়েরের পরপরই সেনবাগ থানা পুলিশ অভিযান চালিয়ে মামলার ২নং আসামি  আনোয়ার হোসেন প্রক্শা সুমন (৪৫)নামের এক আসামিকে গ্রেপ্তার করেছে। গ্রেপ্তারকৃত সুমন সেনবাগ পৌরসভার অজুনতলা গ্রামের আবুল হোসেনেল ছেলে।
এরআগে গত ৮ অক্টোবর বিকেলে সাবেক জেলা পরিষদ সদস্য ও কাবিলপুর ইউনিয়ন বিএনপির সদস্য সচিব জহিরুল ইসলাম জহিরকে তার সমুন্ধী গোলম নবী রায়হান (৩৮),আনোয়ার হোসেন প্রক্শা সুমন (৪৫)জহিদুল ইসলাম রিপন(৩৫),সোহাগ(৩০)সোলেমান (৩৮) ও শাহাজাহান(৪০) নেতৃত্বে অজ্ঞাত আরো ৪/৫ জনের একদল সন্ত্রাসী সেনবাগ পৌরসভার ছিলোনিয়া-অজুনতলা সড়ক থেকে মোটরসাইকেলে গতি রোধ করে একটি সিএনজি যোগে অপহরণ করে তুলে নিয়ে ছাইনিজ কুড়াল দিয়ে কুপিয়ে ও এলোপাথাড়ী ভাবে পিটিয়ে হত্যার চেষ্ঠা চালায়। পবর্তীতে তাকে আহম্মদপুর-লালপুল ও আহম্মদপুর সংযোগে সড়কের লোহার পোল নামকস্থারে পেলে দিয়ে যায়। পরে স্থানীরা তাকে উদ্ধার করে প্রথমে সেনবাগ পরে নোয়াখালী জেনারেল হাসপাতাল ও সেখান থেকে তাকে ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে ভর্তি করান। দীর্ঘ ৮দিন অতিবাহিত হলেও সেনবাগ থানা পুলিশ মামলা নেওয়ায় ঘটনায় এলাকাবাসী পক্ষ থেকে রোববার সকালে সেনবাগের ছমির মুন্সির হাট বাজারে বিক্ষোভ মিছিল ও মানববন্ধন কর্মসূচি পালন করে এরপর মামলা নিয়ে আসামি গ্রেপ্তার করে। সোমবার দুপুরে গ্রেপ্তারকৃত আসামিকেে নোয়াখালী বিচারিক আদালতে প্রেরণ করে।



error: Content is protected !!