বগুড়ার আদমদীঘিতে প্রধান মন্ত্রীর দুর্যোগ সহনীয় বাড়ি অনিয়ম, দুর্নীতি তদন্তে পরিদর্শনে বিভাগীয় কমিশনার

প্রকাশিত: ৮:২৩ অপরাহ্ণ, জুলাই ৯, ২০২১

একেএম কামাল উদ্দিন টগর নওগাঁ জেলা প্রতিনিধি

বগুড়ার আদমদীঘি থেকে ফিরে এসে কামাল উদ্দিন টগর, বগুড়ার আদমদীঘিতে পরিকল্পনাহীন ভাবে নির্মাণ হয়েছে প্রধান মন্ত্রীর দুর্যোগ সহনীয় বাড়ি, এই শিরোনামে বিভিন্ন জাতীয় পত্রিকা, অনলাইন পত্রিকা ও টেলিভিশনে সংবাদটি প্রচারের পর, অনিয়ম, দুর্নীতি তদন্তে পরিদর্শনে এসেছেন বিভাগীয় কমিশনার ড. মো: হুমায়ুন কবীর।

এ সময় উপস্থিত ছিলেন, বগুড়া জেলা প্রশাসক জিয়াউল হক, আদমদীঘি উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা সীমা শারমিন, উপজেলা প্রকল্প বাস্তবায়ন কর্মকর্তা আমির হোসেন, শান্তাহার ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান এরশাদুল হক সহ স্থানীয় প্রিন্ট ও ইলেকট্রনিক মিডিয়ার সাংবাদিকবৃন্দ।

তদন্ত কালে বাড়ীর উঠানে বয়লারে ছাই, বালু দিয়ে ভরাট করলেও প্রকৃত বসবাসের ঘর গুলো পানির নিচে রয়ে গেল।

বাড়ীতে বসবাসকারী নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক এক জন সাংবাদিকদের জানান, আমরা গরীব মানুষ আমাদের ঘরবাড়ি নাই। এখন আমাদের বাড়ীর উঠান উঁচু, ঘর নিচু একটু বৃষ্টির পানি হলেই বৃষ্টির পানি ঘর গুলোর মেঝেতে ডুকে পড়বে। এছাড়া প্রতি বছর বর্ষা মৌসুমে বৃষ্টিতে হাটু পানি জমে এই মাঠে এবং ছোট-বড় বন্যার সময় এই মাঠের জমিতে মানুষ সমান পানি জমে যায়। তখন আমরা গৃহহীনরা এই সব দুর্যোগসহনীয় বাড়িতে কেমন করে বসবাস করবো তা নিয়ে শঙ্কা দেখা দিয়েছে। এখানে বসবাসকারী অনেকেই ধারনা করছেন দুর্যোগ সহনীয় বাড়িই প্রতিবছর দুর্যোগ ডেকে আনবে আমাদের ভাগ্যে।

এই বিষয়ে বিভাগীয় কমিশনার ড. মো: হুমায়ুন কবীর বলেন, প্রধান মন্ত্রীর দুর্যোগ সহনীয় বাড়ি কোন প্রকার দুর্নীতি হলে এক চুলও ছাড় দেওয়া হবে না। যদি কোনো অনিয়ম হয় তদন্ত সাপেক্ষে ব্যবস্থা গ্রহণ করা হবে।#

বগুড়ার আদমদীঘিতে প্রধান মন্ত্রীর দুর্যোগ সহনীয় বাড়ি অনিয়ম, দুর্নীতি তদন্তে পরিদর্শনে বিভাগীয় কমিশনার

বগুড়ার আদমদীঘি থেকে ফিরে এসে কামাল উদ্দিন টগর, বগুড়ার আদমদীঘিতে পরিকল্পনাহীন ভাবে নির্মাণ হয়েছে প্রধান মন্ত্রীর দুর্যোগ সহনীয় বাড়ি, এই শিরোনামে বিভিন্ন জাতীয় পত্রিকা, অনলাইন পত্রিকা ও টেলিভিশনে সংবাদটি প্রচারের পর, অনিয়ম, দুর্নীতি তদন্তে পরিদর্শনে এসেছেন বিভাগীয় কমিশনার ড. মো: হুমায়ুন কবীর।

এ সময় উপস্থিত ছিলেন, বগুড়া জেলা প্রশাসক জিয়াউল হক, আদমদীঘি উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা সীমা শারমিন, উপজেলা প্রকল্প বাস্তবায়ন কর্মকর্তা আমির হোসেন, শান্তাহার ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান এরশাদুল হক সহ স্থানীয় প্রিন্ট ও ইলেকট্রনিক মিডিয়ার সাংবাদিকবৃন্দ।

তদন্ত কালে বাড়ীর উঠানে বয়লারে ছাই, বালু দিয়ে ভরাট করলেও প্রকৃত বসবাসের ঘর গুলো পানির নিচে রয়ে গেল।

বাড়ীতে বসবাসকারী নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক এক জন সাংবাদিকদের জানান, আমরা গরীব মানুষ আমাদের ঘরবাড়ি নাই। এখন আমাদের বাড়ীর উঠান উঁচু, ঘর নিচু একটু বৃষ্টির পানি হলেই বৃষ্টির পানি ঘর গুলোর মেঝেতে ডুকে পড়বে। এছাড়া প্রতি বছর বর্ষা মৌসুমে বৃষ্টিতে হাটু পানি জমে এই মাঠে এবং ছোট-বড় বন্যার সময় এই মাঠের জমিতে মানুষ সমান পানি জমে যায়। তখন আমরা গৃহহীনরা এই সব দুর্যোগসহনীয় বাড়িতে কেমন করে বসবাস করবো তা নিয়ে শঙ্কা দেখা দিয়েছে। এখানে বসবাসকারী অনেকেই ধারনা করছেন দুর্যোগ সহনীয় বাড়িই প্রতিবছর দুর্যোগ ডেকে আনবে আমাদের ভাগ্যে।

এই বিষয়ে বিভাগীয় কমিশনার ড. মো: হুমায়ুন কবীর বলেন, প্রধান মন্ত্রীর দুর্যোগ সহনীয় বাড়ি কোন প্রকার দুর্নীতি হলে এক চুলও ছাড় দেওয়া হবে না। যদি কোনো অনিয়ম হয় তদন্ত সাপেক্ষে ব্যবস্থা গ্রহণ করা হবে।#




error: Content is protected !!