বন্যায় শেরপুরের সাথে উত্তরাঞ্চলের যোগাযোগ বিচ্ছিন্ন।

প্রকাশিত: ৯:১৮ অপরাহ্ণ, জুলাই ১৭, ২০২০

মোঃ তারিফুল আলম(তমাল)শেরপুর,জেলা,প্রতিনিধিঃ

বন্যার পানি বৃদ্ধি পাওয়ায় শেরপুরের সাথে উত্তরাঞ্চলের যোগাযোগ বিচ্ছিন্ন হয়ে পড়েছে। আজ শুক্রবার সকাল থেকে ক্রমান্বয়ে পুরাতন ব্রহ্মপুত্র নদের পানি বাড়তে শুরু করে। এতে শেরপুর-জামালপুর সরাসরি সড়কের একটি ব্রিজের মাটি ধসে পড়ায় যোগাযোগ বন্ধ হয়ে যায়। এই পথটি শেরপুর থেকে উত্তরাঞ্চলে প্রবেশ করতে ব্যবহার করা হয়।বন্যার পানি বৃদ্ধি পাওয়ায় শেরপুরের সাথে উত্তরাঞ্চলের যোগাযোগ বিচ্ছিন্ন হয়ে পড়েছে। আজ শুক্রবার সকাল থেকে ক্রমান্বয়ে পুরাতন ব্রহ্মপুত্র নদের পানি বাড়তে শুরু করে। এতে শেরপুর-জামালপুর সরাসরি সড়কের একটি ব্রিজের মাটি ধসে পড়ায় যোগাযোগ বন্ধ হয়ে যায়। এই পথটি শেরপুর থেকে উত্তরাঞ্চলে প্রবেশ করতে ব্যবহার করা হয়।স্থানীয় সূত্র জানায়, সময় যত গড়াচ্ছে পানির স্রোত ততই বৃদ্ধি পাচ্ছে। এখন ডুবে যাওয়া সড়কে ঝুঁকি নিয়ে কোনো ভারী যানবাহন চলাচল করছে না। তবে বিকল্প সড়ক হিসেবে বলায়েরচরের ভেতর দিয়ে ছোট ছোট যানবাহন চলাচল করছে।শেরপুর সদর উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা ফিরোজ আল মামুন বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন।এদিকে বন্যার পানি বেড়ে যাওয়ায় সদর উপজেলার চরপক্ষীমারী, বলায়েরচর, কামারেরচরসহ আশপাশের অন্তত ২০টি গ্রাম প্লাবিত হয়েছে। এতে হাজার হাজার মানুষ পানিবন্দি হয়ে পড়েছে।সম্প্রতি ওই কজওয়েতে সড়ক ও জনপদ অধিদপ্তরের অধীনে প্রায় ৪০ কোটি টাকা ব্যয়ে দুটি সেতু নির্মাণের কাজ শুরু হয়েছে। আর সেতুর নির্মাণের কারণে বিকল্প সড়কও তৈরি করা হয়েছে। এখন ওই সড়কটিও ধসে যাচ্ছে।বন্যার্তদের সহায়তায় ইতোমধ্যে জেলা প্রশাসনের তরফ থেকে ৬ মেট্রিক টন চাল বরাদ্দ করা হয়েছে।জেলা পানি উন্নয়ন বোর্ডের এসএই জিয়াসমিন খাতুন জানান,ব্রহ্মপুত্র নদের পানি বিপদসীমার ০.২৫, চেল্লাখালি নদীর পানি ০.৪, ভোগাই নদীর পানি ২.৬৮ ও নাকুগাঁও নদীর পানি ৪.১৪ মিটার নিচ দিয়ে প্রবাহিত হচ্ছে।




error: Content is protected !!