মানবতার ফেরিওয়ালা নামে পরিচিত বুড়িমারীর চেয়ারম্যান নিশাত কে ফাঁসানোর চেষ্টা! পোশাক শ্রমিক মৌসুমীর রহস্যজনক মৃত্যু;
জুলকার নাঈম শাকিল :লালমনিরহাট প্রতিনিধি
লালমনিরহাট জেলার পাটগ্রাম উপজেলাধীন বুড়িমারী ইউনিয়নের উফারমারা গুচ্ছগ্রামের মোঃ মোস্তফার কন্যা মোছাঃ মৌসুমী আক্তার মাহমুদা করোনা ভাইরাসে আক্রান্ত হয়ে উপসর্গ নিয়ে মারা গেছেন সন্দেহে বিভিন্ন গণমাধ্যমে সংবাদ প্রকাশ হওয়ায় এলাকায় চাঞ্চল্যকর পরিস্থিতির সৃষ্টি হয়েছে। অপরদিকে ঢাকাস্থ পোশাক কারখানার এই নারী শ্রমিকের লাশ নদীতে ফেলা দেওয়ার পর পুলিশ উদ্ধারের ভিন্ন রহস্য দৃশ্যমান হয়েছে।
নিহত মৌসুমী আক্তার এর পিতা মোঃ মোস্তফা
নিহত মৌসুমীর বাবার দাবি চেয়ারম্যান ও এলাকাবাসীর লাশ দাফনের অনুমতি না দেওয়ায় তিনি এমত অবস্থায় লাশটি অন্যত্র দাফনের জন্য লাশবাহী এক এ্যাম্বুলেন্সের চালককে পাঁচ হাজার টাকা প্রদান করেছেন লাশটি শতকারা করার জন্য । ওই ব্যক্তি লাশ দাফনের ব্যবস্থা না করে নদীতে ফেলে দেন।
মৃত ওই মেয়ের নাম মাহমুদা আক্তার মৌসুমী। তিনি পাটগ্রামের বুড়িমারীর গুচ্ছগ্রামের গোলাম মোস্তফার মেয়ে। রোববার রাতে আদিতমারী থানায় গিয়ে লাশটি শনাক্ত করেন তিনি। এর আগে সন্ধ্যায় আদিতমারী উপজেলার গোবরধন এলাকায় তিস্তা নদী থেকে অজ্ঞাত পরিচয় হিসেবে লাশটি উদ্ধার করে পুলিশ।
পরিবার সূত্রে জানা গেছে, ছয় মাস আগে পাটগ্রামের সরকারেরহাটের আবুল কালামের ছেলে মিজানুর রহমানের সঙ্গে মৌসুমীর বিয়ে হয়। বিয়ের পর স্বামীর সঙ্গে সম্পর্কের অবনতি হলে মৌসুমী গাজীপুরে গিয়ে পোশাক কারখানায় চাকরি নেন। ঈদের ছুটিতে গ্রামের বাড়ি ফেরার গাড়ি না পাওয়ায় একটি পরিচিত ট্রাক ঢাকা মেট্রো – ট – ২২২৫- ৯৮ করে বাড়ির উদ্দেশ্যে রওনা হন মৌসুমী। ট্রাক চালকের ভাষ্যমতে রংপুরের তাজহাট এলাকায় পৌঁছানোর পর ট্রাকচালক খেয়াল করেন, মৌসুমী মারা গেছেন। স্থানীয় বাসিন্দাদের মাধ্যমে খবর পেয়ে পুলিশ ঘটনাস্থলে যায়। তারা লাশসহ ট্রাকটি জব্দ করে।
তাজহাট থানা সূত্রে জানা যায় রাতে লাশসহ ট্রাকচালক ও ট্রাকটি জব্দ করে থানায় আনা হয়। এরপর পরিচয় জেনে মেয়েটির পরিবারকে সংবাদ দেওয়া হয়। মেয়েটির বাবা গোলাম মোস্তফা খবর পেয়ে থানায় এসে লাশটি তার মেয়ে মৌসুমীর বলে শনাক্ত করেন তিনি। ময়নাতদন্তের পর রংপুর তাজহাট পুলিশ ব্যাগে ভরে লাশটি তাঁর জিম্মায় দেয়।
কিন্তু লাশটি বুড়িমারিতে এ্যাম্বুলেন্সে করে আনার পথে নদীতে ভাসিয়ে দেওয়া হয়। এরপর জেলার আদিতমারী থানা পুলিশ নদীতে লাশ ভেসে আসার খবর পেয়ে উদ্ধার করলে শুরু হয়ে যায় এক রহস্যময় অন্ধকার গল্প কাহিনী।
তখন থেকে নতুন করে শুরু হয় আলোচনা সমালোচনা। এ্যাম্বুলেন্সে করে বুড়িমারীতে আসার পথে লাশ নদীতে গেলো কেনো এমন রহস্যময় প্রশ্ন সকলের মনে।
তারই প্রেক্ষিতে মৌসুমীর বাবা গোলাম মোস্তফা আজ সকালে স্থানীয় গণমাধ্যমের সাথে সাক্ষাতকালে বলেন আমার মেয়েকে ষড়যন্ত্র করে মেরে ফেলা হয়েছে। আমার মেয়ে সুস্থ ছিলো, পূর্বশত্রুতার জেরে আমার মেয়েকে হয়তো মেরে ফেলা হয়েছে।আমার মেয়ে করোনা আক্রান্ত নয়। আমি আমার মেয়ের হত্যার বিচার চাই। চেয়ারম্যান নিশাতের ব্যপারে জানতে চাইলে তিনি বলেন আমি তার সঙ্গে কথা বলেছি, কিন্তু তিনি লাশ আনতে নিষেধ করেন এবং লাশ পুড়িয়ে ফেলার হুমকি দেন।
এমন পরিস্থিতিতে আমি মেয়ের লাশ দাফনের জন্য লাশবাহী এক গাড়ির চালককে শর্ত সাপেক্ষে পাঁচ হাজার টাকা দেই। কিন্তু আমার মেয়ে বাড়িতে না গিয়ে নদীতে কেনো আমি এটা কখনো কল্পনা করতে পারিনি। লাশটি নদী থেকে উদ্ধারের পর তিনি খবর পান। খবর পেয়ে লাশ আনতে গিয়ে আসার পথে তাঁর ধারণা ওই গাড়িচালক লাশ দাফনের পরিবর্তে তিস্তা নদীতে ফেলে দিয়েছেন।তবে এজন্য তিনি ইতিমধ্যে তাঁর মেয়ের মৃত্যুর খবরে পুর্ব শক্রতার জেরে মোট ৫ জনকে দায়ী করেছেন।এবিষয়ে মৃত মৌসুমীর মা সাহেরা বেগমের কাছে আজ জানতে চাইলে তিনি বলেন আমার মেয়ের বাড়ি আসবে আমার সঙ্গে কথা বলে গাড়িতে উঠেছে সে করোনা আক্রান্ত নয় সুস্থ ছিলো। তাঁর মৃত্যু করোনায় হয়েছে আমি বিশ্বাস করিনা। কেউ আমার মেয়েকে নির্যাতন করে মেরে ফেলতে পারে। আমি আমার মেয়ের মৃত্যুর আসল রহস্য উদঘাটন করে বিচার দাবি করছি। এছাড়াও চেয়ারম্যান নিশাত আমাদের সহযোগিতা করেছেন সে ভালো মানুষ তার বিরুদ্ধে আমি স্বামীর বক্তব্য সঠিক নয়।
বুুুড়িমারি ইউনিয়ন পরিষদ চেয়ারম্যান আবু সাঈদ নেওয়াজ নিশাত এর কাছে জানতে চাইলে তিনি দাবি করেন, গোলাম মোস্তফার বক্তব্য সত্য নয়। এলাকায় লাশ দাফনের অনুমতি না দেওয়া বা কোনো হুমকি দেওয়ার প্রশ্নই আসেনা না।আমি বরং মৌসুমীর লাশ বুুুুড়িমারিতে দাফন করতে তাঁর পরিবারের সদস্যদের নিয়ে আলোচনা করে কবরের স্থান নির্ধারিত করি। লাশ সনাক্তকরণের জন্য আমি নিজেই লোক পাঠাই এবং লাশের জন্য অপেক্ষায় থাকি। আমাকে হয়তো কেউ রাজনৈতিকভাবে হেয় প্রতিপন্ন করার জন্য কেউ এসব ষড়যন্ত্রে লিপ্ত হয়েছে । আইনশৃঙ্খলা বাহিনী তদন্ত কহেয় প্রতিপন্ন করার জন্য কেউ এসব ষড়যন্ত্রে লিপ্ত হয়েছে । আইনশৃঙ্খলা বাহিনী তদন্ত করলে অবশ্যই আসল রহস্য দ্রত বেড়িয়ে আসবে।এছাড়াও আমি যদি তার সাথে ফোনে কথা বলে থাকি এর কল লিষ্ট অবশ্যই ডকুমেন্টরী হয়ে থাকবে তাই আমার নাম্বার ও মৌসুমীর বাবার নাম্বার ট্রাকিংয়ে দিলে ঘটনার সত্যতা বেড়িয়ে আসবে ইনশাআল্লাহ। তবে এঘটনায় মৃত্য মৌসুমীর বাবা মোস্তফা তার মেয়ে রহস্যজনক মৃত্যুতে পূর্বে শক্ততার জেড়ে
মোতালেব, সফিকুল, আনিছুর, ট্যাক চালক আজিজুল ও হেলপার কে শনাক্ত করে অভিযোগ তুলেন। এবিষয়ে প্রশাসনের পক্ষ থেকে ব্যাপক তৎপরতা দেখা দিয়েছে। প্রশাসনে বিভিন্ন সেক্টর থেকে মৌসুমীর মৃত্যুর রহস্য উদঘাটনের চেষ্টা চলমান রয়েছে। ইতিমধ্য RAB, পুলিশ, জেলা প্রশাসন, গণমাধ্যম ও বিভিন্ন পর্যায়ের গোয়েন্দা সংস্থা কাজ করে যাচ্ছেন। তবে এঘটনায় লালমনিরহাট জেলা পুলিশের ভুমিকা প্রশংসার দাবীদার এমন মন্তব্য সাধারন জনতার। তবে চেয়ারম্যানকে ঘিরে মৌসুমীর বাবা ষড়যন্ত্রমূলক ও উদ্দেশ্যেমূলক রহস্যময় এমনটাই বলেছেন অনেকেই।
উল্লেখ এঘটনার রহস্য উদঘাটনে অনুসন্ধান এখনো চলমান রয়েছে বিস্তারিত থাকছে পরবর্তী সংবাদে। ফেরিওয়ালা নামে পরিচিত বুড়িমারীর চেয়ারম্যান নিশাত কে ফাঁসানোর চেষ্টা! পোশাক শ্রমিক মৌসুমীর রহস্যজনক মৃত্যু;
মানবতার
জুলকার নাঈম শাকিল :লালমনিরহাট প্রতিনিধি
লালমনিরহাট জেলার পাটগ্রাম উপজেলাধীন বুড়িমারী ইউনিয়নের উফারমারা গুচ্ছগ্রামের মোঃ মোস্তফার কন্যা মোছাঃ মৌসুমী আক্তার মাহমুদা করোনা ভাইরাসে আক্রান্ত হয়ে উপসর্গ নিয়ে মারা গেছেন সন্দেহে বিভিন্ন গণমাধ্যমে সংবাদ প্রকাশ হওয়ায় এলাকায় চাঞ্চল্যকর পরিস্থিতির সৃষ্টি হয়েছে। অপরদিকে ঢাকাস্থ পোশাক কারখানার এই নারী শ্রমিকের লাশ নদীতে ফেলা দেওয়ার পর পুলিশ উদ্ধারের ভিন্ন রহস্য দৃশ্যমান হয়েছে।
নিহত মৌসুমী আক্তার এর পিতা মোঃ মোস্তফা
নিহত মৌসুমীর বাবার দাবি চেয়ারম্যান ও এলাকাবাসীর লাশ দাফনের অনুমতি না দেওয়ায় তিনি এমত অবস্থায় লাশটি অন্যত্র দাফনের জন্য লাশবাহী এক এ্যাম্বুলেন্সের চালককে পাঁচ হাজার টাকা প্রদান করেছেন লাশটি শতকারা করার জন্য । ওই ব্যক্তি লাশ দাফনের ব্যবস্থা না করে নদীতে ফেলে দেন।
মৃত ওই মেয়ের নাম মাহমুদা আক্তার মৌসুমী। তিনি পাটগ্রামের বুড়িমারীর গুচ্ছগ্রামের গোলাম মোস্তফার মেয়ে। রোববার রাতে আদিতমারী থানায় গিয়ে লাশটি শনাক্ত করেন তিনি। এর আগে সন্ধ্যায় আদিতমারী উপজেলার গোবরধন এলাকায় তিস্তা নদী থেকে অজ্ঞাত পরিচয় হিসেবে লাশটি উদ্ধার করে পুলিশ।
পরিবার সূত্রে জানা গেছে, ছয় মাস আগে পাটগ্রামের সরকারেরহাটের আবুল কালামের ছেলে মিজানুর রহমানের সঙ্গে মৌসুমীর বিয়ে হয়। বিয়ের পর স্বামীর সঙ্গে সম্পর্কের অবনতি হলে মৌসুমী গাজীপুরে গিয়ে পোশাক কারখানায় চাকরি নেন। ঈদের ছুটিতে গ্রামের বাড়ি ফেরার গাড়ি না পাওয়ায় একটি পরিচিত ট্রাক ঢাকা মেট্রো – ট – ২২২৫- ৯৮ করে বাড়ির উদ্দেশ্যে রওনা হন মৌসুমী। ট্রাক চালকের ভাষ্যমতে রংপুরের তাজহাট এলাকায় পৌঁছানোর পর ট্রাকচালক খেয়াল করেন, মৌসুমী মারা গেছেন। স্থানীয় বাসিন্দাদের মাধ্যমে খবর পেয়ে পুলিশ ঘটনাস্থলে যায়। তারা লাশসহ ট্রাকটি জব্দ করে।
তাজহাট থানা সূত্রে জানা যায় রাতে লাশসহ ট্রাকচালক ও ট্রাকটি জব্দ করে থানায় আনা হয়। এরপর পরিচয় জেনে মেয়েটির পরিবারকে সংবাদ দেওয়া হয়। মেয়েটির বাবা গোলাম মোস্তফা খবর পেয়ে থানায় এসে লাশটি তার মেয়ে মৌসুমীর বলে শনাক্ত করেন তিনি। ময়নাতদন্তের পর রংপুর তাজহাট পুলিশ ব্যাগে ভরে লাশটি তাঁর জিম্মায় দেয়।
কিন্তু লাশটি বুড়িমারিতে এ্যাম্বুলেন্সে করে আনার পথে নদীতে ভাসিয়ে দেওয়া হয়। এরপর জেলার আদিতমারী থানা পুলিশ নদীতে লাশ ভেসে আসার খবর পেয়ে উদ্ধার করলে শুরু হয়ে যায় এক রহস্যময় অন্ধকার গল্প কাহিনী।
তখন থেকে নতুন করে শুরু হয় আলোচনা সমালোচনা। এ্যাম্বুলেন্সে করে বুড়িমারীতে আসার পথে লাশ নদীতে গেলো কেনো এমন রহস্যময় প্রশ্ন সকলের মনে।
তারই প্রেক্ষিতে মৌসুমীর বাবা গোলাম মোস্তফা আজ সকালে স্থানীয় গণমাধ্যমের সাথে সাক্ষাতকালে বলেন আমার মেয়েকে ষড়যন্ত্র করে মেরে ফেলা হয়েছে। আমার মেয়ে সুস্থ ছিলো, পূর্বশত্রুতার জেরে আমার মেয়েকে হয়তো মেরে ফেলা হয়েছে।আমার মেয়ে করোনা আক্রান্ত নয়। আমি আমার মেয়ের হত্যার বিচার চাই। চেয়ারম্যান নিশাতের ব্যপারে জানতে চাইলে তিনি বলেন আমি তার সঙ্গে কথা বলেছি, কিন্তু তিনি লাশ আনতে নিষেধ করেন এবং লাশ পুড়িয়ে ফেলার হুমকি দেন।
এমন পরিস্থিতিতে আমি মেয়ের লাশ দাফনের জন্য লাশবাহী এক গাড়ির চালককে শর্ত সাপেক্ষে পাঁচ হাজার টাকা দেই। কিন্তু আমার মেয়ে বাড়িতে না গিয়ে নদীতে কেনো আমি এটা কখনো কল্পনা করতে পারিনি। লাশটি নদী থেকে উদ্ধারের পর তিনি খবর পান। খবর পেয়ে লাশ আনতে গিয়ে আসার পথে তাঁর ধারণা ওই গাড়িচালক লাশ দাফনের পরিবর্তে তিস্তা নদীতে ফেলে দিয়েছেন।তবে এজন্য তিনি ইতিমধ্যে তাঁর মেয়ের মৃত্যুর খবরে পুর্ব শক্রতার জেরে মোট ৫ জনকে দায়ী করেছেন।এবিষয়ে মৃত মৌসুমীর মা সাহেরা বেগমের কাছে আজ জানতে চাইলে তিনি বলেন আমার মেয়ের বাড়ি আসবে আমার সঙ্গে কথা বলে গাড়িতে উঠেছে সে করোনা আক্রান্ত নয় সুস্থ ছিলো। তাঁর মৃত্যু করোনায় হয়েছে আমি বিশ্বাস করিনা। কেউ আমার মেয়েকে নির্যাতন করে মেরে ফেলতে পারে। আমি আমার মেয়ের মৃত্যুর আসল রহস্য উদঘাটন করে বিচার দাবি করছি। এছাড়াও চেয়ারম্যান নিশাত আমাদের সহযোগিতা করেছেন সে ভালো মানুষ তার বিরুদ্ধে আমি স্বামীর বক্তব্য সঠিক নয়।
বুুুড়িমারি ইউনিয়ন পরিষদ চেয়ারম্যান আবু সাঈদ নেওয়াজ নিশাত এর কাছে জানতে চাইলে তিনি দাবি করেন, গোলাম মোস্তফার বক্তব্য সত্য নয়। এলাকায় লাশ দাফনের অনুমতি না দেওয়া বা কোনো হুমকি দেওয়ার প্রশ্নই আসেনা না।আমি বরং মৌসুমীর লাশ বুুুুড়িমারিতে দাফন করতে তাঁর পরিবারের সদস্যদের নিয়ে আলোচনা করে কবরের স্থান নির্ধারিত করি। লাশ সনাক্তকরণের জন্য আমি নিজেই লোক পাঠাই এবং লাশের জন্য অপেক্ষায় থাকি। আমাকে হয়তো কেউ রাজনৈতিকভাবে হেয় প্রতিপন্ন করার জন্য কেউ এসব ষড়যন্ত্রে লিপ্ত হয়েছে । আইনশৃঙ্খলা বাহিনী তদন্ত কহেয় প্রতিপন্ন করার জন্য কেউ এসব ষড়যন্ত্রে লিপ্ত হয়েছে। আইনশৃঙ্খলা বাহিনী তদন্ত করলে অবশ্যই আসল রহস্য দ্রত বেড়িয়ে আসবে।এছাড়াও আমি যদি তার সাথে ফোনে কথা বলে থাকি এর কল লিষ্ট অবশ্যই ডকুমেন্টরী হয়ে থাকবে তাই আমার নাম্বার ও মৌসুমীর বাবার নাম্বার ট্রাকিংয়ে দিলে ঘটনার সত্যতা বেড়িয়ে আসবে ইনশাআল্লাহ। তবে এঘটনায় মৃত্য মৌসুমীর বাবা মোস্তফা তার মেয়ে রহস্যজনক মৃত্যুতে পূর্বে শক্ততার জেড়ে
মোতালেব, সফিকুল, আনিছুর, ট্যাক চালক আজিজুল ও হেলপার কে শনাক্ত করে অভিযোগ তুলেন। এবিষয়ে প্রশাসনের পক্ষ থেকে ব্যাপক তৎপরতা দেখা দিয়েছে। প্রশাসনে বিভিন্ন সেক্টর থেকে মৌসুমীর মৃত্যুর রহস্য উদঘাটনের চেষ্টা চলমান রয়েছে। ইতিমধ্য RAB, পুলিশ, জেলা প্রশাসন, গণমাধ্যম ও বিভিন্ন পর্যায়ের গোয়েন্দা সংস্থা কাজ করে যাচ্ছেন। তবে এঘটনায় লালমনিরহাট জেলা পুলিশের ভুমিকা প্রশংসার দাবীদার এমন মন্তব্য সাধারন জনতার। তবে চেয়ারম্যানকে ঘিরে মৌসুমীর বাবা ষড়যন্ত্রমূলক ও উদ্দেশ্যেমূলক রহস্যময় এমনটাই বলেছেন অনেকেই।
উল্লেখ এঘটনার রহস্য উদঘাটনে অনুসন্ধান এখনো চলমান রয়েছে বিস্তারিত থাকছে পরবর্তী সংবাদে।