আনুগত্যে আল্লাহ সন্তুষ্ট হন, তাই মুমিনগন ইবাদতে আনন্দ লাভ করেন। মহানবী (সা.) বলেছেন, ‘রোজাদারের জন্য দুটি খুশি—একটি ইফতারের সময়, অপরটি আল্লাহর সঙ্গে সাক্ষাতের সময়।’ (মুসলিম)। ভোর থেকে সারা দিন ‘সাওম’ পালন শেষে রোজাদার সূর্যাস্তের পর প্রথম যে পানাহারের মাধ্যমে উপবাস ভঞ্জন করেন, তাকে ‘ইফতার’ বলে। যে খাদ্য বা পানীয় দ্বারা ইফতার করা হয়, তাকে ‘ইফতারি’ বলা হয়।
ইফতারের সময় হওয়ার সঙ্গে সঙ্গে ইফতার করা উত্তম। ইফতারের আগে ইফতারি সামনে নিয়ে অপেক্ষা করা এবং যথাসময়ে ইফতার করা সুন্নাত। ইফতারি সামনে নিয়ে দোয়া করলে সেই দোয়া আল্লাহ কবুল করেন।