১৫ই আগষ্ট এর শোকাবহ দিন স্বরনে তোরনে তোরনে ছেয়ে গেছে ভেড়ামারার গুরুত্বপূর্ণ সড়ক।
মোঃ শৌভন আহম্মেদ সবুজ নিজস্ব প্রতিনিধি
আর মাত্র ৪ দিন পরই বাঙালি জাতির সেই শোকাবহ দিন রাষ্ট্রের করুণ ইতিহাস ১৫ আগষ্ট। বছর ঘুরে আবারো যথানিয়মে দিন পরিক্রমায় ফিরে এলো হাজার বছরের শ্রেষ্ঠ বাঙালি, বাংলাদেশের স্বাধীনতা সংগ্রামের আহ্বায়ক জাতির জনক বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের ৪৬ তম শাহাদত বার্ষিকী।
দিবসটি উপলক্ষে মাসটির ভাবগাম্ভীর্যের সাথে সঙ্গতি রেখে মাসব্যাপী নানা কর্মসূচি হাতে নেয়া হয়। স্বপরিবারে বঙ্গবন্ধুর শহীদ হওয়ার দিনটিকে জাতীয় শোক দিবস হিসেবে পালন করা হয়। এ উপলক্ষে দেশের অন্যান্য স্থানসমূহের মত কুষ্টিয়ার ভেড়ামারার রাস্তাঘাটেও দলীয় ও ব্যক্তিগত উদ্যোগে উল্লেখযোগ্য সংখ্যক শোভাবর্ধক ও শ্রদ্ধার নিদর্শনের প্রতীক হিসেবে তোরন চোখে পড়ে। তোরনে বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান, প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা ও জননেতা মাহবুবউল আলম এমপি’র ফটোগ্রাফ সংযোজন করা হয়।
এছাড়া স্থানীয় আওয়ামীলীগ নেতা উপজেলা অাওয়ামীলীগের সভাপতি অালহাজ্ব রফিকুল অালম চুনু, সাধারণ সম্পাদক সাবেক পৌরমেয়র আলহাজ্ব শামিমুল ইসলাম ছানা ছাড়াও তোরন ভেদে বিশিষ্ট সমাসেবক পান্না হাজী, ধরমপুর ইউনিয়ন আওয়ামীলীগের সভাপতি শামসুল হক, উপজেলা যুবলীগের সভাপতি আকরাম হোসেন শামিমের ছবি যথানিয়মে তোরনে সংযোজিত হয়েছে। এছড়া ভেড়ামারা দক্ষিণ কেবিনের সামনের সড়কে ভেড়ামারা পৌরসভার মেয়র মোঃ আনোয়ারুল কবির টুটুলের সৌজন্যে এবং চৈতন্যের মোড়ে কুষ্টিয়া জেলা আওয়ামীলীগের সাংগঠনিক সম্পাদক আমজাদ হোসেন রাজুর সৌজন্যে নির্মিত তোরন স্থানীয় পরিবেশে মাসটিকে বিশেষ মর্যাদায় উপস্থাপন ও ভক্তির জায়গাটিকে নিরংকুশভাবে অঙ্কন করেছে। ভেড়ামারা শহরের প্রাণকেন্দ্রে এখন পর্যন্ত নির্মিত তোরনের সংখ্যা ৭টি।