গোলাম সরোয়ার পলাশ, করোনা আতঙ্কে প্রায় চিকিৎসকশূন্য হয়ে পড়েছে সুতাং এলাকা ৷ লকডাউন ও করোনার ভয়ে সরকারি হাসপাতালে না গিয়ে রোগীরা ছুটছেন বেসরকারি হাসপাতালে ও ডায়াগনস্টিক সেন্টারে। কিন্তু সেগুলো বন্ধ করে অন্তরালে গেছেন চিকিৎসকরা৷
করোনার আতঙ্কে ইতোমধ্যে বন্ধ করে দেয়া হয়েছে উপজেলার বিভিন্ন মেডিকেল সার্ভিস ও প্রাইভেট চিকিৎসাকেন্দ্রগুলো। তাই ভরসা কেবল পল্লী চিকিৎসকরা। তাদের কাছে কিছুটা হলেও পরামর্শ ও চিকিৎসা সেবা পাচ্ছেন সাধারণ মানুষ। সুতাং বাজারের পল্লী চিকিৎসক অক্ষয় কুমার বাবুলের সাথে কথা বললে তিনি যা বলেনঃ নেই আমাদের কাছে কোনু করোনা মোকাবেলার সরঞ্জাম ৷ জীবনে জুকি নিয়ে আমরা আর কতক্ষনই থাকব ৷ দৈনিক অপরাধের কৃষি প্রতিনিধি গোলাম সারোয়ার পলাশ পল্লি চিকিৎসক অক্ষয় কুমার বাবুলকে ৫ জোরা হ্যান্ড গ্লাপ্স দেন এবং তিনি প্রসাশনের দৃষ্টি আকর্ষন করে বলেন, যাতে পল্লী চিকিৎসকদের কে করোনা মোকাবেলার সরঞ্জাম দেওয়া হয় ৷ যদি তারা চেম্বারে আসা বন্ধ করে দেন তাহলে মানুষ বিভিন্ন রোগে আক্রান্ত হয়ে মৃত্যুর কোলে ডলে পরবে ৷